পলাশবাড়ীতে মনগড়া ভাবে মাদ্রাসা ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা

DBCNEWS24DBCNEWS24
  প্রকাশিত হয়েছেঃ  ০৫:৫৩ PM, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩

Spread the love

শাহারুল ইসলাম, পলাশবাড়ী প্রতিনিধি;

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও দাখিল-ফাজিল মাদ্রাসা গুলোতে অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষকদের মনগড়া মতো পরিচালিত হচ্ছে। ব্যাপক অনিয়মের ফলে শিক্ষা ব্যবস্থায় ধস নেমেছে। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলোর শিক্ষকরা যেমন সঠিক সময়ে উপস্থিত হননা, তেমনি সঠিক সময়ে ছুটিও দেন না। সময়ের আগেই বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলো বন্ধ করে চলে যান মাদ্রাসা ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলোর শিক্ষকগণ। উপজেলায় বেশ কিছু মাদ্রাসা ও উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগ বানিজ্যসহ নানা অভিযোগ উঠেছে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। নানা অনিয়মে ভেঙ্গে পড়েছে মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা।

বিদ্যালয়ে সঠিক সময়ে উপস্থিত হয় না এক প্রধান শিক্ষকের এমন তথ্যের ভিক্তিতে ৩০ জানুয়ারী সোমবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে ১৯৭২ সালে স্থাপিত উপজেলার বড় শিমুলতলা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক তখনও বিদ্যালয়ে আসেননি। অপর দিকে প্রধান শিক্ষক দাবী করেন তিনি বিদ্যালয়ের বাহিরেই রয়েছেন। তিনি প্রতিদিন সঠিক সময়েই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হন দাবী করলেও শিক্ষার্থীগণ প্রধান শিক্ষকের নামও বলতে পারেনি। উক্ত বিদ্যালয়ে আরো ৩০ মিনিট থাকার পরেও বিদ্যালয়ে দেখা যায়নি প্রধান শিক্ষক মোজাফ্ফর রহমান সরকারকে। উক্ত বিদ্যালয়ে ১৪ জন শিক্ষক, ৭ জন কর্মচারীসহ মোট তিন শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছেন। স্থানীয়দের দাবী আপন বড় ভাইকে অত্র প্রতিষ্ঠানের সভাপতি হিসাবে দায়িত্বে রেখে মনগড়া ভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রধান শিক্ষক মোজাফ্ফর রহমান সরকার। এছাড়াও বেলা ১ টার সময় উপজেলা পশ্চিম মির্জাপুর দ্বি – মুখি সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা যায়, মাদ্রাসার অফিস কক্ষ ,শ্রেনী কক্ষ তালা ঝুলানো। জানা যায় ,অত্র মাদ্রাসা অধ্যক্ষ ও শিক্ষকগণ মনগড়া মতো মাদ্রাসাটি পরিচালনা করেন। নানা অনিয়মের কারণে স্থানীয়রা তাদের সন্তানদের এ প্রতিষ্ঠনে না দিয়ে অন্য প্রতিষ্ঠানে পাঠিয়ে দেন। তারা দাবী করেন বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তিদের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি করে নিয়ে অধ্যক্ষ মনগড়া ভাবে মাদ্রাসাটি পরিচালনা করেন। এ বিষয়ে পশ্চিম মির্জাপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষ জাহিদুর রহমান জানান বই সংকটের কারণে একটু আগে ছুটি দেওয়া হয়েছে অনিয়মের বিষয়টি সঠিক নয়। এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মাহাতাব হোসেন জানান, মাদ্রাসা গুলো ও বিদ্যালয় গুলো কে বার বার বলার পরেও তারা মনগড়া ভাবে প্রতিষ্ঠান গুলো পরিচালনা করছে আমরা উক্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

উল্লেখ্য, পলাশবাড়ী উপজেলা জুড়ে থাকা মাদ্রাসা ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলোর শিক্ষকদের মনগড়া মতো পরিচালনার হাত হতে রক্ষায় ও শিক্ষার সঠিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন , জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ কামনা করেন স্থানীয়রা।পলাশবাড়ীতে মনগড়া ভাবে মাদ্রাসা ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা দেখার নেই?

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও দাখিল, ফাজিল মাদ্রাসা গুলোতে অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষকদের মনগড়া মতো পরিচালিত হচ্ছে। ব্যাপক অনিয়মের ফলে শিক্ষা ব্যবস্থায় ধস নেমেছে। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলোর শিক্ষকরা যেমন সঠিক সময়ে উপস্থিত হননা, তেমনি সঠিক সময়ে ছুটিও দেন না। সময়ে আগে বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলো বন্ধ করে চলে যান মাদ্রাসা ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলোর শিক্ষকগণ। উপজেলা বেশ কিছু মাদ্রাসায় ও উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগ বানিজ্যসহ নানা অভিযোগে উঠেছে শিক্ষকদের নানা অনিয়মে ভেঙ্গে পড়েছে মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা।

বিদ্যালয়ে সঠিক সময়ে উপস্থিত হয় না একজন প্রধান শিক্ষক এমন তথ্যের ভিক্তিতে ৩০ জানুয়ারী সোমবার দুপুর সাড়ে ১২ টার সময় ১৯৭২ সালে স্থাপিত পলাশবাড়ী উপজেলার বড় শিমুলতলা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা যায় প্রধান শিক্ষক এখনো আসেননি। অপর দিকে প্রধান শিক্ষক দাবী করেন তিনি বিদ্যালয়ের বাহিরেই রয়েছেন। তিনি প্রতিদিন সঠিক সময়েই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হন দাবী করলেও শিক্ষার্থীগণ প্রধান শিক্ষকের নাম বলতে পারেনি অপর দিকে আরো ত্রিশ মিনিট থাকার পরেও বিদ্যালয়ে দেখা যায়নি প্রধান শিক্ষক মোজাফ্ফর রহমান সরকার কে। উক্ত বিদ্যালয়ে ১৪ জন শিক্ষক ,৭ জন কর্মচারিসহ মোট সাড়ে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছেন। স্থানীয়দের দাবী আপন বড় ভাইকে অত্র প্রতিষ্ঠানের সভাপতি হিসাবে দায়িত্বে রেখে মনগড়া ভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রধান শিক্ষক মোজাফ্ফর রহমান সরকার। এছাড়াও বেলা ১টার দিকে উপজেলা পশ্চিম মির্জাপুর দ্বি-মুখী সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা যায়, মাদ্রাসার অফিস কক্ষে ও শ্রেনী কক্ষে তালা ঝুলানো। জানা যায়, অত্র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও শিক্ষকগণ মনগড়া মতো মাদ্রাসাটি পরিচালনা করেন। নানা অনিয়মের কারণে স্থানীয়রা তাদের সন্তানদের এ প্রতিষ্ঠনে না দিয়ে অন্য প্রতিষ্ঠানে পাঠিয়ে দেন। তারা দাবী করেন বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তিদের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি করে নিয়ে অধ্যক্ষ মনগড়াভাবে মাদ্রাসাটি পরিচালনা করেন। এ বিষয়ে পশ্চিম মির্জাপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষ জাহিদুর রহমান জানান, বই সংকটের কারণে একটু আগেই ছুটি দেওয়া হয়েছে, অনিয়মের বিষয়টি সঠিক নয়। এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মাহাতাব হোসেন জানান, মাদ্রাসা গুলো ও বিদ্যালয় গুলোকে বার বার বলার পরেও তারা মনগড়া ভাবে প্রতিষ্ঠান গুলো পরিচালনা করছে আমরা উক্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

উল্লেখ্য, পলাশবাড়ী উপজেলা জুড়ে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলোর শিক্ষকদের মনগড়া মতো পরিচালনার হাত হতে রক্ষায় ও শিক্ষার সঠিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে জেলা, উপজেলা প্রশাসন, জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ কামনা করেন স্থানীয়রা।

আপনার মতামত লিখুন :